ভাঙ্গায় ২ মাদক ব্যবসায়ীকে গণধোলাই ফরিদপুর / 
ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলা পৌরসভার রায়পাড়া সদরদী এলাকা থেকে চিহ্নিত দুই মাদক ব্যবসায়ী জাহিদ মোল্লা(৩০) ও সালাউদ্দিন মুন্সি(৩০) কে গণধোলাই দিয়েছে জনগণ। এদেরকে আহত অবস্থায় পুলিশ উদ্ধার করে ভাঙ্গা হাসপাতালে ভর্তি করেছে। সোমবার সন্ধায় উশৃঙ্খল ভাবে ঘোরাফেরা করলে দুই যুবক গণ ধোলাই শিকার হয়।
স্থানীয়রা জানান, পৌরসভার কাপুড়িয়া সদরদী গ্রামের মাদক ব্যবসায়ী জাহিদ ও সালাউদ্দিন তার সাঙ্গপাঙ্গরা নিজ এলাকা ছেড়ে পার্শ্ববর্তী রায়পাড়া সদরদী গ্রামের কেরামত আলীর বাড়ীতে মাদক সেবন ও বিক্রির আস্তানা গড়ে তোলে। এতে যুব সমাজ নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়ায় গ্রামবাসী স্থানীয় কমিশনারের নিকট একাধিক বার অভিযোগ করেন। এঘটনায় কমিশনার আঃ বাকি মাতুব্বার গ্রামবাসীদের নিয়ে এলাকায় মাদক সেবন ও বিক্রি না করার ঘোষনা দেন। সেই জের ধরে মাদক ব্যবসায়ী জাহিদের ভাতিজা সাকিল ও হাচিবুল, কশিশনারের বড় ভাই বাদশা মাতুব্বারের বাড়ীর সামনে মাদক সেবন সহ গালিগালাজ করে। এসময় কমিশনারের ভাতিজা স¤্রাট মাতুব্বার তাতে বাধা দিলে রবিবার তাকে ভাঙ্গায় একা পেয়ে মারধর করে। স¤্রাট বাদী হয়ে ভাঙ্গা থানায় সাকিল ও হাচিবুলের বিরুদ্ধে মামলা করেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে মাদক ব্যবসায়ী জাহিদ তার ভতিজার পক্ষ নিয়ে রায়পাড়া এলাকায় গিয়ে উশৃঙ্খল ভাবে চলাফেরা ও গালমন্দ করলে গ্রামবাসী মিলে গণধোলাই দেয়।
এঘটনায় স্থানীয় বাকি কমিশনার জানান, আমার ৭নং ওয়ার্ডের রায়পাড়া গ্রামের কেরামত আলীর মেয়ের সাথে অনৈতিক চলাফেরা সহ মাদকের আস্তানা গড়ে তোলে, এতে আমরা সর্বস্তরের জনগণ নিয়ে মাদকের বিরুদ্ধে অবস্থান গড়ে তুলি। মাদক সেবনকারী তাদের শাঙ্গপাঙ্গ লাঠিয়াল বাহিনী দিয়ে রাস্তার মোড়ে মোড়ে পাহারা দিচ্ছে পুলিশ রহস্য জনক তাদের ধরছেনা।
এ ব্যাপারে ওসি নাজমুল ইসলাম বলেন, এরা ঐ এলাকা দিয়ে যাচ্ছিল ওদেরকে মারধর করেছে তখন পুলিশ তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেছে।
ভাঙ্গায় ২ মাদক ব্যবসায়ীকে গণধোলাই
ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলা পৌরসভার রায়পাড়া সদরদী এলাকা থেকে চিহ্নিত দুই মাদক ব্যবসায়ী জাহিদ মোল্লা(৩০) ও সালাউদ্দিন মুন্সি(৩০) কে গণধোলাই দিয়েছে জনগণ। এদেরকে আহত অবস্থায় পুলিশ উদ্ধার করে ভাঙ্গা হাসপাতালে ভর্তি করেছে। সোমবার সন্ধায় উশৃঙ্খল ভাবে ঘোরাফেরা করলে দুই যুবক গণ ধোলাই শিকার হয়।
স্থানীয়রা জানান, পৌরসভার কাপুড়িয়া সদরদী গ্রামের মাদক ব্যবসায়ী জাহিদ ও সালাউদ্দিন তার সাঙ্গপাঙ্গরা নিজ এলাকা ছেড়ে পার্শ্ববর্তী রায়পাড়া সদরদী গ্রামের কেরামত আলীর বাড়ীতে মাদক সেবন ও বিক্রির আস্তানা গড়ে তোলে। এতে যুব সমাজ নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়ায় গ্রামবাসী স্থানীয় কমিশনারের নিকট একাধিক বার অভিযোগ করেন। এঘটনায় কমিশনার আঃ বাকি মাতুব্বার গ্রামবাসীদের নিয়ে এলাকায় মাদক সেবন ও বিক্রি না করার ঘোষনা দেন। সেই জের ধরে মাদক ব্যবসায়ী জাহিদের ভাতিজা সাকিল ও হাচিবুল, কশিশনারের বড় ভাই বাদশা মাতুব্বারের বাড়ীর সামনে মাদক সেবন সহ গালিগালাজ করে। এসময় কমিশনারের ভাতিজা স¤্রাট মাতুব্বার তাতে বাধা দিলে রবিবার তাকে ভাঙ্গায় একা পেয়ে মারধর করে। স¤্রাট বাদী হয়ে ভাঙ্গা থানায় সাকিল ও হাচিবুলের বিরুদ্ধে মামলা করেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে মাদক ব্যবসায়ী জাহিদ তার ভতিজার পক্ষ নিয়ে রায়পাড়া এলাকায় গিয়ে উশৃঙ্খল ভাবে চলাফেরা ও গালমন্দ করলে গ্রামবাসী মিলে গণধোলাই দেয়।
এঘটনায় স্থানীয় বাকি কমিশনার জানান, আমার ৭নং ওয়ার্ডের রায়পাড়া গ্রামের কেরামত আলীর মেয়ের সাথে অনৈতিক চলাফেরা সহ মাদকের আস্তানা গড়ে তোলে, এতে আমরা সর্বস্তরের জনগণ নিয়ে মাদকের বিরুদ্ধে অবস্থান গড়ে তুলি। মাদক সেবনকারী তাদের শাঙ্গপাঙ্গ লাঠিয়াল বাহিনী দিয়ে রাস্তার মোড়ে মোড়ে পাহারা দিচ্ছে পুলিশ রহস্য জনক তাদের ধরছেনা।
এ ব্যাপারে ওসি নাজমুল ইসলাম বলেন, এরা ঐ এলাকা দিয়ে যাচ্ছিল ওদেরকে মারধর করেছে তখন পুলিশ তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেছে।