ভোলার চরাঞ্চলে হাস পালন করে বেকারদের ভাগ্য বদল ভোলা / 
ভোলার চরাঞ্চলে হাস পালন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। খামারে হাস পালন করে বেকারত্ব দুর করছে বেকার যুবকরা। হাস ও ডিম বিক্রি করে পারিবারিক অস্বচ্ছলনতা দুর করছেন তারা। অল্প খরচে লাভ বেশী হওয়ায় হাস চাষে ঝুঁকে পড়ছেন অনেকেই।
ভোলার ভেদুরিয়া, ভেলুমিয়া, রাজাপুর, কাচিয়া ও ইলিশা ইউনিয়রের বিভিন্ন চরের বসত বাড়ির আঙ্গিনায় এবং পতিত জমিতে গড়ে উঠেছে অসংখ্য হাসের খামার। মুনাফা, শ্রমিক মুজরি, বাসস্থান তৈরী ও খাদ্যের স্বল্পনা না থাকায় এসব চরে দিন দিন হাস চাষ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
হাস চাষ করে বেকারত্ব দুর করার পাশাপাশি আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছে যুবকরা। আর তাই সহজ বিকল্প কর্মসংস্থান হিসাবে হাস চাষের ব্যাপক প্রসার লাভ করছে।
এব্যাপারে হাস চাষী করির জানান, হাস থেকে উৎপাদিত ডিম এবং হাস বিক্রির টাকায় অনেকেই নিজের ভাগ্য বদল করেছেন আর তাই একজনকে দেখে অন্যজনও ঝুঁকে পড়ছেন হাস পালনে। এভাবেই দারিদ্রতা দুর হচ্ছে তাদের।
এব্যাপারে ভোলা সদর উপজেলা প্রানী সম্পদ কর্মকর্তা ডা: দীনেশ চন্দ্র মজুমদার জানান, জেলা সদরে শতাধিক হাসের খামারে অন্তত ২ লাখের অধিক হাস রয়েছে, যা থেকে গড়ে প্রতিনিধি এক লাখ ডিম উৎপাদিত হচ্ছে।