Opu Hasnat

আজ ২০ এপ্রিল শনিবার ২০২৪,

আর্থ-সামাজিক ঊন্নয়ন ও কর্মসংস্থানে এনজিও-দের ভূমিকা : আবুল খায়ের মতামত

আর্থ-সামাজিক ঊন্নয়ন ও কর্মসংস্থানে এনজিও-দের ভূমিকা : আবুল খায়ের

আমাদের দেশের জনসংখ্যা বর্তমানে ১৬ কোটির ওপর। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ভারতে আশ্রয় নেয়া সবাই দেশে ফিরতে শুরু করেন। এক ভয়ানক খাদ্য সংকটের মুখে পড়ল দেশের জনগন। বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলের অবস্থা ছিল ভয়াবহ। এক মানবিক বিপর্যয় মোকাবিলা করতে হলো দেশকে। দূর্ভিক্ষ কবলিত দরিদ্র, আশ্রয়হীন জনগোষ্ঠিকে খাদ্য ও আশ্রয় প্রদানের জন্য কিছু স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা এগিয়ে আসলো। বিভিন্ন জায়গায় জেনেভা ক্যাম্প/আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ করে কিছু আন্তর্জাতিক সংস্থা। লুথেরান ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন-এর মতো আরো অনেক চার্চভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংস্থা সাহায্যের হাত বাড়ায়। দূর্ভিক্ষ কবলিত দেশের জনগণের খাদ্য নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য সেবা, রাস্তা-ঘাট ও বাড়িঘর নির্মাণ-এর মতো মৌলিক চাহিদার যোগান দিতে হাত বাড়ালো নিঃস্বার্থভাবে। কিছু আন্তর্জাতিক সংস্থার সহযোগীতায় গড়ে ওঠল দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অঞ্চলভিত্তিক কিছু স্থানীয় এনজিও। বিদেশী আর্থিক অনুদানে চলতে থাকে দেশের আত্মপীড়িত মানুষের সেবামুলক কার্যক্রম। রাস্তা নির্মাণ/বসত বাড়ী নির্মাণ তো ছিলই। স্বাস্থ্য সেবা প্রদানের জন্য স্যাটেলাইট ক্লিনিক নির্মাণ করা হলো। শিক্ষিত, অর্ধশিক্ষিত বেকার যুবক ও মহিলাদের কর্মমূখী প্রশিক্ষণ প্রদান করে কর্মক্ষম করে গড়ে তোলা এক মাইলফলক কাজ। উত্তরাঞ্চলের ‘আরডিআরএস’সহ কিছু স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা কর্তৃক লক্ষ লক্ষ বেকারদের কর্মসংস্থান যদি সৃষ্টি করা না হতো, তাহলে দেশের বর্তমান অবস্থায় পৌঁছানো কখনও সম্ভবপর ছিল না বলে অভিজ্ঞমহল মনে করেন। সরকারের অপ্রতুল বাজেট ও কর্মসূচি, অদক্ষ কর্মচারী এবং তাদের দূর্নীতি ইত্যাদি কারণে জনগণকে কখনও আশানুরূপ সেবা প্রদান করা সম্ভব হতো না। স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা বা এনজিও গুলি বাড়ি বাড়ি গিয়ে স্বাস্থ্যসেবা দেয়ার মতো কর্মসূচি চালু না করলে জনসংখ্যার মৃত্যুর হার হ্রাস স্বম্ভব হতো কিনা সন্দেহ আছে বৈকি। বিশেষ করে প্রসবকালীন মাতৃ ও শিশু মৃত্যু হার রোধ একটি অভাবনীয় সাফল্য দেশের। কলেরা ও ডায়রিয়া থেকে জীবন রক্ষা করার কৌশল, যেমন-বিনা খরচে ঘরে বসেই খাওয়ার স্যালাইন তৈরী। আর তা শেখানোর (গৃহিনীদের) জন্য বাসায় বাসায় গিয়ে মহিলা কর্মীদের নিরলস প্রচেষ্টা। এক্ষেত্রে ব্রাক-এনজিও-এর কথা মনে আছে অনেকেরই। একদিকে মহিলাদের কর্মসংস্থান অন্যদিকে অশিক্ষিত, কুসংস্কারাচ্ছন্ন দরিদ্র মহিলাদের কর্মক্ষম জাতি হিসেবে গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখতেছিল এনজিও-গুলি।

একসময় গ্রামের মহিলাদের পায়ে জুতা বা সেন্ডেল পরতে দেখা যেতনা। গায়ে ব্লাউজ থাকতনা। পুরুষ-মহিলাদের খোলা আকাশের নীচে মলত্যাগ করতে দেখা যেতো। যদিও উত্তারাঞ্চলের কিছু কিছু জেলায় এখনও এই অভ্যাস আছে, তবে সেটা অনেক কম। লাল শাক খাওয়া হতো না, মল লাল হয়ে যাবে এই ভয়ে। অশুভ শক্তি থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য গরু বা মহিষের শিং ঘরের দরজায় ঝুলিয়ে রাখা হতো-মহিলাদের প্রসবকালীন সময়ে। এইরকম হাজারো অবান্তর কুসংস্কার যেন অক্টোপাসের মতো গিলে খাচ্ছিল সমাজটাকে। কুসংস্কারাচ্ছন্ন অন্ধকার গলির দরিদ্র জনগোষ্ঠিকে বের করে আনতে এনজিও-দের ভূমিকা অপরিসীম। বিভিন্ন রকমের সচেতনতা বৃদ্ধিমুলক প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে জাতিকে একটি কুসংস্কারমুক্ত করা সম্ভব হয়েছে। কিছু এনজিও বিনা জামানতে, মুনাফাবিহীন/সামান্য মুনাফায় সহজশর্তে ঋণ প্রদান করার মাধ্যমে আয়-বর্ধন ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে মহিলাদের ভূমিকা রাখতে সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে। মহিলারা সংসার সামলানোর পাশাপাশি রোজগার করার মানসিকতা তৈরী হচ্ছে। এনজিও থেকে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও বাস্তব জীবনে প্রয়োগের মাধ্যমে ক্ষুদ্র-উদ্যোক্তা হিসেবে অনেকে দেশ-বিদেশে সুনাম কুড়িয়েছে ইতিমধ্যে। পুরুষের সহযোগী হিসেবে পরিবারে অবদান রাখতে পেরে নিজেরাও ধন্য হচ্ছে। যারা দু’বেলা খেতে পারতনা তারা এখন তিন বেলা নিয়মিত খেতে পারছে। ছেলে-মেয়েদের স্কুলে দিতে পারছে। পরিবারে স্বচ্ছলতা এসেছে। এনজিও-দের পরিচালিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে-ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ফেরিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। গরীব, অনাথ ছেলে-মেয়েদের জন্য উপযোগী শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করে এক অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন সম্ভব হয়েছে শিক্ষাখাতে। নারী শিক্ষায় দ্রুত পরিবর্তন এসেছে। এক্ষেত্রে এনজিও-দের পাশাপাশি সরকারের ইতিবাচক ভূমিকাও অনস্বীকার্য। উত্তরাঞ্চলে বিভিন্ন জেলায় গ্রাম্য মেয়েরা সাইকেল চালিয়ে স্কুলে যেতে দেখা যায় হরহামেশায়। গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ও সামাজিক ব্যবসা’র প্রবক্তা নোবেল বিজয়ী ড. ইউনুস আজ বিশ্ব ব্যক্তিত। ‘আশা’ ও ‘ব্রাক’ আজ দেশের গন্ডি পেরিয়ে আর্ন্তজাতিক এনজিও-তে রূপান্তরিত। একদিনে হয়নি এইসব।

কৃষিতে অভাবনীয় সাফল্যের পিছনে এনজিও-দের কৃষিভিত্তিক বিভিন্ন কর্মসূচি, গবেষণা ও কার্যকরী প্রকল্প বাস্তবায়নেরই ফসল। ধান’সহ বিভিন্ন ফসলের নতুন নতুন উন্নত জাতের উদ্ভাবন। কৃষকদের কারিগরী সহায়তা প্রদান ও মাঠ পর্যায়ে প্রয়োগের মাধ্যমে সরকারের পাশাপাশি এনজিও-দের ভূমিকা অস্বীকার করার সুযোগ নেই। বীজ উৎপাদনে ব্রাক সুপরিচিত। বাংলাদেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, আর তা মনে হয়-এমনি এমনি হয়েছে(?)।

মৎস্য চাষ, অংশীদারিত্বমূলক পশুপালন, গরু মোটা-তাজাকরণ, ছাগল পালন, দুগ্ধ খামার, পোল্ট্রি, উন্নত জাতের ঘাঁসের চাষ’সহ বহুবিধ প্রকল্প বাস্তায়ন। নতুন নতুন প্রযুক্তি প্রয়োগে কৃষকদের উদ্ভুদ্ধকরণ ও সম্পৃক্ত করে উৎপাদন বৃদ্ধি করা, বাজারজাতকরণ ব্যবস্থা ও উদ্যোক্তা তৈরী করে দেশকে সমৃদ্ধশালী করা এবং বহু লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে দেশের বেকারত্বের সংখ্যা হ্রাসে ভূমিকা রাখা।  

নোবেল বিজয়ী ড. অমত্য সেন, বলেছেন- বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের উন্নয়ন ভারতের তুলনায় অনেক বেশী অগ্রগামী। উন্নয়নের বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশ-ভারত/পাকিস্তান’কেও ছাড়িয়ে গেছে অনেকাংশে। খাদ্যের অভাবে অনেক দরিদ্র কৃষককে আত্মহত্যা করতেও দেখা যায় ভারতে। খাদ্যের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্মান্তরিত করার ঘটনাও দৃশ্যমান। সমগ্র ভারতের অধিকাংশ লোকজন এখনও খোলা আকাশের নীচে মলত্যাগ করে। সম্প্রতি এক সমীক্ষায় দেখা গেছে-নারী ধর্ষণের প্রায় ৬০% নারী ধর্ষিত হয়, খোলা ময়দানে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে গিয়ে। যা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে কল্পনাও করা যায় না। তাছাড়া নারী ধর্ষণের শাস্তি প্রদানে, কোনরূপ আইন এখন পর্যন্ত ভারতীয় আইনে নাই। আর এক্ষেত্রে বাংলাদেশ’কে একটি রোলমডেলও বলা যায়-কারণ নারী ধর্ষণের সর্ব্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড। আর এইসব সম্ভব হয়েছে এনজিও-দের আইন শিক্ষা সহায়তা প্রদানমুলক প্রকল্প বাস্তবায়ন করে জনগনকে সচেতন করা ও সরকার-কে আইন প্রণয়নে উৎসাহ প্রদান করার মাধ্যমে।

আজ-কাল গায়ে ব্লাউজ বা পায়ে সেন্ডেল ছাড়া কোন মহিলাদের দেখা যায় না। শহরের আধুনিক ছেলে-মেয়েদের যেমন ঢাকা’র বঙ্গবাজারের পোষাক পরতে দেখা যায়; তেমনিভাবে কুড়িগ্রামের রৌমারী, রাজিবপুর-এর ছেলে-মেয়েদের’কেও একই পোষাক পরিধান করতে দেখা যায়। উত্তরবঙ্গের জেলা’সমূহে কার্তিক-অগ্রহায়ণ মাসে মঙ্গার সময় (Seasonal Crisis) রাস্তার দু’ধারে মাটি থাকতো না। এসময় লোকজনের হাতে কোন কাজ থাকতো না বলে খাদ্য সংকটের কারণে রাস্তার কচুগাছ উপড়ে ফেলা হতো খাওয়ার জন্য। ছাতু’র গুড়ি (ভুট্টা/গম থেকে তৈরী একধরণের আটা) খেয়ে দিন পার করেনি এমন লোক পাওয়া দুষ্কর। সেটা রেশনের মাধ্যমে পাওয়া যেত; ঐখাবার বর্তমানে কাউকে ফাও/মাগনা দিলেও খাবেনা। ঐসব আজ অতীত। মানুষ মাইগ্রেট হচ্ছে। বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পড়ছে কাজের সন্ধানে। আর এইসব সম্ভব হয়েছে কেবলমাত্র বিদেশী অনুদানে পরিচালিত এনজিও-দের কার্যকরী ও সময় উপযোগী কার্যক্রম বাস্তবায়নের মাধ্যমে। লেবার মাইগ্রেশন প্রকল্পের কথা বলা যায় এক্ষেত্রে। একসময় সরকারী চাকুরী ছেড়ে দিয়ে অনেকেই এনজিও-তে আসতো। দু’টো কারণে। এক ভালো বেতন, দুই সেবামুলক কাজ করতে আগ্রহের কারণে। আজ দু’টোরই আকাল।

বর্তমানে এনজিও-দের সেই স্বর্ণযুগ আর নেই। বিদেশী আর্থিক অনুদান বন্ধ হতে হতে এখন শূন্যের কোটায়। এক) ভৌগলিক পটপরিবর্তন (Impact of Globalization), দুই) সরকারের এনজিও বান্ধব নীতিমালা বা পরিবেশ না থাকা ও নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির কারণে অনেক এনজিও কার্যক্রম বন্ধ করতে বাধ্য হচ্ছে। আগের মতো উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিচালনায় আর আগ্রহ নেই-দাতা সংস্থা গুলোর। অবশ্য দেশ মধ্যম আয়ের(!) দেশে পরিণত হয়ে গেছে। ফলাও করে প্রচার করার কারণে আন্তর্জাতিকভাবে একটি নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে বলেও এনজিও সংশ্লিষ্টরা মনে করেন। এনজিও-তে কাজ করে এমন কর্মকর্তা-কর্মচারীর প্রকৃত সংখ্যা ও কি পরিমান উপকারভোগী সম্পৃক্ত (প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে) তার প্রকৃত হিসেব সরকারের নিশ্চয় আছে। আর্থিক সংকটের কারণে এনজিও/প্রকল্প’সমূহ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় লক্ষ লক্ষ লোক কর্মসংস্থান হারিয়ে বেকার ও মানবেতর জীবন যাপনের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। সরকারী চাকুরীর বয়স যাদের অতিবাহিত হয়ে গেছে কিংবা আশাও করে না (সুযোগ না থাকার কারণে), তাদের অবস্থাটা কি হবে? সরকার’কে সেটা বিবেচনায় রাখতে হবে। প্রতিদিন বেকার-এর সংখ্যা বাড়ছে। কর্মক্ষম, শিক্ষিত ও কর্মঅভিজ্ঞ লোকজন বেকার হিসেবে যোগ দিয়ে বেকার নামক অভিশপ্ত জীবনের পাল্লা ভারী করছে। যা জাতীর জন্য বোঝা হয়ে দাঁড়াবে এবং জাতীয় উন্নয়নে বাধাঁর সৃষ্টি করবে, এতে কোন সন্দেহের অবকাশ নেই। এতে সামাজিক অস্থিরতা ও বিভিন্ন রকম অপরাধের সংখ্যা দিন দিন বাড়বে। এনজিও না থাকলে-নারী শিক্ষায় অগ্রগতি, নারী’র ক্ষমতায়ন, নারী অধিকার, নারীর সমতায়ন, শিশু অধিকার, সামাজিক ন্যায় বিচার, সামাজিক মূল্যবোধ, দূর্নীতি বিরোধী প্রচারভিযান, প্রজনন স্বাস্থ্য, প্রতিবন্ধিদের অধিকার/পূর্নবাসন, খাসজমি ব্যবস্থাপনা, সামাজিক ব্যবসা ইত্যাদির ধারণা জনগণ কখনও পেতনা। যা সরকারের সহযোগী হিসেবে এনজিও-গুলি বাস্তবায়ন করে দেখিয়েছে এবং অবিষ্ট লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হয়েছে। তাই আশাব্যঞ্জক সাফল্য পেতে হলে প্রকল্প’সমূহ চালু রাখতে হবে ক্রমাগত।

এক সময় এনজিও-দের সোনালী সময় ছিল। বিদেশী দাতা সংস্থাগুলো প্রচুর অনুদান দিতো। কিন্তু এনজিও-দের বর্তমান অবস্থা খুবই খারাপ। ইতিমধ্যে অনেক এনজিও বন্ধ হয়ে গেছে। আরো অনেক এনজিও বন্ধ হওয়ার পথে প্রহর গুণছে। কিছু এনজিও বেঁচে আছে-যাদের ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি ভালো অবস্থানে আছে। তবে সেটা কতদিন টিকে থাকতে পারবে, তা নিয়ে সন্দেহের অবকাশ আছে বিস্তর। শুধু ঊন্নয়নমূলক কাজ করে এনজিও চালানোর অবস্থা দেশে আর নেই। ভবিষ্যতে কেউ নতুন করে এনজিও চালু করার মতো সাহস দেখাবেনা। এখন প্রশ্ন হলো দেশের ঊন্নয়নে ভ‚মিকা রাখা এনজিওদের মুমূর্ষ অবস্থা থেকে বাঁচাবে কে? এব্যাপারে সরকার-এর আশু পদক্ষেপ জরুরী। 

লেখক: কবি, কলামিস্ট ও ঊন্নয়ন কর্মী, khair.hrm@gmail.com

এই বিভাগের অন্যান্য খবর